সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

এপ্রিল, ২০১৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ভয়াবহ অন্ধকার

  ভয়াবহ অন্ধকার শিরোনাম -  ভয়াবহ অন্ধকার কবি - আজিম হোসেন আকাশ এই ভয়াবহ অন্ধকার, এই বিভৎস সংকট আর কত জাতির বাতাস করবে দূষিত, কী বিভৎস আঁধারের গর্ভে গোটাদেশ আজ দিকবিদিক অসীম নিমজ্জিত। কত দুর্যোগ, কত রাহাজানি, কত ত্রাসের- ভয়ে বেপরোয়া রুগ্ন জন জীবন, আর কত দুর্ভোগ ঠেলে ঠেলে হাপিয়ে উঠা জনতা, করবে লড়াই প্রান পণ। সর্বগ্রাসী পদ্মার মত অনায়াসে কেবল ভেঙেই চলছে জীবন নদীর দু’কূল, তবুও নদী কূল ভাঙে, কূল গড়ে- অথচ ত্রাসের নদী গড়ে না কোন কূল। মীর জাফরের আনাগোনায় কতকাল থাকবে জাতি নির্ভেজাল পরাধীন, একতরফা নীতিনির্ধারক কী করে করবে জাতিকে পুনরায় স্বাধীন। চারিদিকে জ্বলছে দোযখের অনল ক্রমাগত অভিশাপ রুপে সীমাহীন, কত গঞ্জনা, কত লাঞ্ছনা সয়ে সয়ে হতাশাগ্রস্থ হৃদয় হয়েছে স্বস্তিহীন। ইভটিজিং দু:সাহসের মত্ততা দেখে ঘৃণা ছাড়া আর কিইবা করার থাকে, প্রতিবাদের ভাষা ছুড়তে গেলে জীবন দিতে হয় প্রতিনিয়তই যাকে তাকে। এই ভয়াবহ অন্ধকার, এই বিভৎস সংকট জাতির জন্য চিরকাল বহতা এক উৎকট।   কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

পাগলী ,যদি এই ছিল তোর মনে

শিরোনাম -  পাগলী ,যদি এই ছিল তোর মনে কবি - শ্যামল সোম  পাগলী ,যদি এই ছিল তোর মনে পাগলী হাতছানি দিয়ে-ইশারায় আমায় আনলি কেন? এই ভর দুপুরে নিরজনে-নিরালায় আম বাগানে বনে? সে দিন সেই শিউলীফুল ঝরার দিনে সঁাজ-সকালে-। ঘন বরষায়, বাহিরে অঝরে ঝরে যায়-তুই শরীরের বাঁ ধনে এত জোরে বাঁ ধলি, এখন মরণ দোলায় দুলছে জীবন--। সাগরের জলে,ভেজা-ঐ ঊঁকি দিচছে তোর পেলব শরীর ঐ শরীরের পরম পরশের আশে, এই গভীর-গহণ খাদানে আধো-আধাঁরে, ঘন শরীরের এই পথে-তুই হাত ধরে এ- আমায় তুই কোথায় আনলি? এখানে কেউ কোথাও নেই- একা আমায় ফেলে, তুই কোথায় হারিয়ে গেলি? পাগলী, এই পাগলী চেয়ে দেখ এখন শব হয়ে শুয়ে আছি-অসীম হীমেল হাওয়ায়-- পাগলী দোহাই তোর, মাপ করে দে, কখনো আর খেলব না। ফিরিয়ে দে  আমায় আজ আমার কাছে-সেই ফেলে আসা আমার জীবন।   কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

এসো পাপের অতলে আনন্দে মাতি

এসো  পাপের অতলে আনন্দে মাতি শিরোনাম - এসো  পাপের অতলে আনন্দে মাতি কবি -  শ্যামল সোম  আজ বর্ষ শেষে এই পানশালায় তোমরা যুগলে এসো আজ রাতে , বাহিরে ঝরে যাক অবিরত তুষার পাত , আর অবিরাম বৃষ্টির সাথে সাথে নৃত্যরতা যুবতীর ঘাড়ে ঘনিয়ে আসে তপ্ত ঘন শ্বাস , সারা শরীরে আনাচে - , ছড়ায় উষ্ণ সুখের পরশ , রঙ্গিন মায়াময় আলোয় এই সুভাষিত শত পানশালায় স্বপ্ন এ ভেসে যাওয়ার ছলে , ছ্ন্দায়িত শরীরের তালে , তালে , চ্ন্দ্রা লোকে   মন কাড়া জ্যোৎস্নায় এসো - নাচো - ঘন আলিঙ্গণে পরীদের সাথে - তাদের দীঘল চোখের মদীর আহ্ববানে , শিহরিত শরীর আহা কি নিটোল গড়্ন্। শ্বেতক পোতের ন্যায় দুটি উন্মুখ স্তন , আকন্ঠ   চুন্বন - সম্ভোগের তীব্র লিপ্সায় - - মন মোহিনীর আন্দলিত জঙ্ঘা , কাঁপে নাভিমূল , সাড়া রাত আনন্দে সুধাপান , এখন - ভুত - ভবিষ্যৎ - অতীত বিলীন , এই মুহূর্ত গুলো স্বাধিন , কি সুতীব্র   দহন । লেহন করছে   লোলুভ দৃস্টি , রক্তের শিরায় শি রা য় খেলা করে অমো ঘ টান , উদ্দাম নৃত্যে - আনন্দের স্রোতে - ঊল্লাসে ভেসে যায় নগ্ন যৌবন , কল্পনায় শিহরণ ; অনাহ্রাতা কুমারীর সাথে নিষিদ্ধ সাহসী সহবাস , চেয়ে দেখ খুলে গেছে উ

ঘুড়ি

ঘুড়ি শিরোনাম -  ঘুড়ি কবি - মোকসেদুল ইসলাম তোমার আকাশ নীলে উড়িয়েছি আমার জীবনের লাল ঘুড়ি চৈত্রের পোড়া রোদে পড়ন্ত বিকেল বেলায় নাটাই দিয়েছি ছেড়ে তোমার হাতে অদ্ভুত শব্দে ফরফর করে উড়ে বেড়ানো ঘুড়ি বিপজ্জনক দূরত্বে যাওয়ার আগেই টেনে নিও কাছে। তোমার আকাশে সাদা মেঘের ভেলা প্রজাপতির ওড়াওড়ি আমার আকাশ কালো মেঘে ঢাকা ঝরছে শুধু বারি উড়িয়েছি তাই তোমার আকাশে আমার স্বপ্ন ঘুড়ি। শক্ত হাতে ধরে রেখ নাটাই ছিঁড়ে না যেন সুতো দমকা হাওয়ার বাতাসে উড়ুক মনের মত।  কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

নগ্ন নির্জন

নগ্ন  নির্জন শিরোনাম  নগ্ন নির্জন   কবি         শ্যামল সোম  নগ্ন নির্জন দুপুরে সু দু র রামপুরের নিষিদ্ধ পল্লীর বাড়ীওয়ালীর একা ঘরে পড়ে পড়ে- সুমিতা কাঁদে , চোখের জলে ভেসে যায় মন। দুপুর গড়িয়ে আসছে বিকেল-এবার উঠে -শরীর টা সাজিয়ে সেজে উঠতে হবে , এদিকে ভয়ে আতংকে শুকিয়ে আসছে গলা -জল খায় সে ; সুমিতার মনে যায় তার মেয়েবেলা-বরানগরে ছোট দর্জির দোকান ছিল তার বাপের , পূজোর সময় নিজে সেলাই করে নানা রঙের   বাহারি পোষাক বানাতো , সেই পোষাক পরে বাপের হাত ধরে ভাইর সাথে ঘুরে ঘুরে দূগা ঠাকুর দেখে বেড়াত , রঙিন আলোর মায়ায় হারিয়ে যেত। স্কু লের ফাং সনে মাতিয়ে দিত নাচ গানে , অভাবের সংসারে ছিল   শান্তি , আন্ন্দ , কিন্তু কুল ভাসিয়ে -জোয়ারের মত যৌবনের ঢল নামলো য খ ন শরীরে-- সর্বনাশা সৌন্দযের গ রি মায়-সিনেমার নায়িকা হওয়ার চরম বাসনায় মশগুল- স্বপ্নের ফেরিওয়ালা হয়ে এক রাজপুত্র , এল -চোখে রেখে চোখ , হাত ধরে বলে , সুমি তোমার নায়িকা হওয়ার   বাসনা আমি নিশ্চয়ই পূরন করবো" , প্রতিশ্রু তি অঙ্গিকারে ফেঁসে গিয়ে , ছাড়ে বাপের ঘর ছাড়িয়ে-এত বছরের মায়া দুপায়ে মাড়িয়ে-- এক দিন ট্রেনে চড়ে রাজ পুত্রের সাথ

ভেজাল

bangla kobita ভেজাল শিরোনাম   ভেজাল কবি আজিম হোসেন আকাশ বাংলাদেশের ভেজাল খবর শুনেন দিয়া মন, ভেজাল ছাড়া নেইতো কিছু বলেন গুণীজন। পটল-পেঁপে, বেগুন-শশা ভেজাল সব তরকারী, বাঁচতে হলে খেতে হবে জানি এসব দরকারী। গোসাই বাবুর গরুর দুধে মেশায় বেজায় পানি, গরুর গোশে মহিষ মেশায় আমরা সেটা জানি। মতি মিয়ার মন্ডা-মিঠাই আটা-ময়দায় ভরপুর, ভেজাল ছাড়া খেতে হলে যেতে হবে অচিনপুর। আবুল মিয়ার আঙুর-আপেল দেখতে বেশ তরতাজা, মালটা-কলা, বাঙগি-পেঁপে লাগে খেতে বেশ মজা। হাটে ভেজাল ঘাটে ভেজাল ভেজাল সারা দুনিয়া, এসো মোরা ভেজাল ঠেকাই জারি করি হুলিয়া।   কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

অন্তরাল

অন্তরাল শিরোনাম অন্তরাল কবি - মোলী ভেবেছিলাম আ-জীবন ভালোবেসে   মনের সুবাসগুলো ঢেলে বুনে যাব ঘর, একত্রে স্থিতু কোথাও দুঃখের ডালা নিয়ে কাঁদাবো প্রবল,বানাবো রেসিপি কবিতা রেস হবে খুব,নীবিড় হৃদয়ে ক্ষত গুলো ধুয়ে নেব তৃপ্ত নিঃশ্বাস ,ভেবেছিলাম, শার্ট থেকে সুতা ওঠা নিরীহ প্রলাপ আঙুলে জড়াবো,কথার সময়গুলো নিয়মহীন ফুরাবে প্রহর সেই ফাঁকে খুনসুটি অনভ্যাস ছড়াবো হৃদয় চোখ ঢালা বহুদূর মেঠো গালিচার- দিগন্ত আমন্ত্রণ সবুজের বিস্তীর্ণ নিলীমা কাব্য বুনব আড়ম্বর প্রেমের পরিখা অহেতুক অভিমান জেনে নেব হৃদয়ের- পরিমাপ,কতটুক আঁতর রয়েছে অন্তর ক্লান্ত রুমাল ভাঁজ বুঝে নেব আদ্র হৃদয় কতটা রয়েছে উত্তাপ বয়ে গেছে কত কান পেতে শুনে নেব স্পন্দন কারে খোঁজে নাড়ীগতি ধরে রবো হৃদয় ঘেড়া তাপে একসাথে চেয়ে রবো অযথা ক্ষণেক উত্তাপে ঘেটে দেব চুলের বিন্যাস , সাজাবো আবার খুলব শার্টের বোতাম , এমনিই পড়াবো আবার সযত্নে রাখা বল্গা ইচ্ছেগুলো সাজাবো আবার কোন ভালোবাসা এলে গুনে নেব সবকটি সুখ।  কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

শব্দ আলেখ্য

শিরোনাম   শব্দ আলেখ্য শব্দ আলেখ্য কবি           অপূর্ব কুমার দাস আভ্যুদয়িক শব্দ তরঙ্গ----এক সৌম্য অনুরঞ্জন সাগরনীল উঠে আসে শব্দ রঙ-এর ছোঁয়ায় আকাশগঙ্গা বেয়ে উঠতে থাকে স্বপ্ন ছুঁয়ে দেয় চাঁদ বুড়ির তেপান্তর কুটির, অক্ষর ঢেউয়ের প্রচ্ছদমুখী উষ্ণতায় কলকল শব্দ ধাতু-প্রত্যয়ে নয় মাপতে থাকে রৌদ্র-দৈর্ঘ্য বা স্বপ্ন-আকাশ, পায়ে পায়ে জড়িয়ে থাকে নির্নিমেখ সৌরভ চতুর্ভিতে উঁচিয়ে আসে সবুজ নদী থেকে উলঙ্গ শিশু আপাত দুঃখরা লুকিয়ে পরে শব্দব্রহ্ম বুকে কালের ভ্রান্তিবিলাসের ঘরে হাস্নুহানা ফুটিয়ে শব্দ আলেখ্য চূড়ান্ত আপেক্ষিকতার ঘরে শীততাপ নিয়ন্ত্রিত শূন্যভূমি ভরিয়ে তোলে আদিগন্তে ধেয়ে আসা দোয়েল প্রকাশ আষ্টেপৃষ্ঠে রাখালিয়া শব্দপুরীর সুর, দৃশ্যপটে ঘুরতে থাকে---সুষমা বাতাস।   কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

এই বুকে সুখ পাবি

এই বুকে সুখ পাবি শিরোনাম   এই বুকে সুখ পাবি কবি মোকসেদুল ইসলাম চল আজ না হয় একটু বন্য হই অন্যরকম আচরণে মাতি মহুয়ার গন্ধে বিবাগী বাতাসে উড়িয়ে দেই শব্দের ভান্ডার জীবন আর সভ্যতাকে ঘিরে বয়ে চলা গল্পের ফাঁকে ফাঁকে বলি দুজনার না বলা কথা। চল আজ আবার শৈশবে ফিরে যাই, বাঁধ ভাঙ্গার আওয়াজ তুলি বন্য হাসির উচ্ছলতায় মাঠ কাঁপিয়ে গোধুলী বেলায় ঘরে ফিরি। কুহকী রাতে জোছনা স্নান শেষে আদিম উম্মাদনায় মেতে উঠি না না বাঁধা দিস না নির্বোধ ভালোবাসা কোন বাঁধা মানে না খুনসুটি ছেড়ে এই বুকে ডুব দিয়ে চুপটি করে থাক বসে তবেই না তুই সুখ পাবি।  কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেসের ‘লা মারিওনেতা

গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেসের ‘লা মারিওনেতা  শিরোনাম   নাচের পুতুল    গাব্রিয়েল গার্সিয়া মার্কেস ঈশ্বর যদি ক্ষণিকের জন্য ভুলে যেতেন আমার পুত্তলিকা পরিচয় এবং আমাকে দিতেন এক খণ্ড জীবন, যথাসম্ভব আমার ভাবনার সবটুকু থাকতো অব্যক্তই, তবে যেটুকু বলতাম তার পুরোটা ভাবতাম নিশ্চয়ই। আমি তো জৌলুসে মজে বস্তুর মূল্য ধার্য করি না ওগুলো কতটা অর্থবহ, আমার কাছে বিবেচ্য তাই। আমি বরং ঘুমুবো অল্পস্বল্প, স্বপ্ন দেখবো বেশী। আমি তো জানি প্রতিবার পলক বুঁজলেই আমরা হারিয়ে ফেলি আলোকের ষাটটি সেকেণ্ড। যখন অন্যেরা প্রতীক্ষারত, আমি হেঁটে যাবো সেইক্ষণে; আমি হেঁটে বেড়াবো অন্যেরা যখন অচেতন গভীর ঘুমে। সবার কথার শ্রোতা হবো আমি, আর কি করেই বা আমি একটি সুস্বাদু চকলেট আইসক্রিমের আস্বাদ নিতে পারি। যদি ঈশ্বর এক টুকরো জীবন ছুঁড়ে দিতেন আমার দিকে, নিতান্তই সাধারণ হতো আমার পরিধেয়, নিজেকে নিক্ষেপ করতাম সূর্যতলে, শুধু দেহই তো নয়, উন্মুক্ত করতাম আমার আত্মাকে-ও। ওহ! আমার ঈশ্বর, যদি হৃদয়াধিকারী হতাম, তবে লিখে রাখতাম বরফের চাঁইয়ে ঘৃণা যত, প্রহর যেতাম গুনে কখন সূর্য হবে আবির্ভূত। আমি ভ্যানগগের স্বপ্নকে লালন করে তারা

সন্ত্রাস

শিরোনাম   সন্ত্রাস                                                    কবি ; শ্যামল সোম   ভীত সন্ত্রস্ত আজ সবাই, বহুকাল সন্ত্রাস চারি দিকে-- গাছে গাছে আর ফোটে নাকো ফুল, দোয়েল, কোকিল  শ্যামা, টিয়া, বউকথাকও পাখীদের ডাক আর শোনা যায় না। আমাদের দেশ- গ্রাম- শহর ছেড়ে পাখীদের সাথে সাথে চলে গেছে নানা রঙের রঙিন সব প্রজাপতি, জোনাকী, গুণ গুণ মৌমাছি। এখানে এখন সর্বত্র কাকেদের ডাক, আকাশে ঊড়ছে চিল-শকুন, শেয়ালেরা দিনে রাতে গ্রাসের লালসায় হিংস্র স্বাপ দের মত ওত  পেতে আছে; মৃত মানুষের লাশ পড়ে আছে নদীর পাশে। বিস্ফোরণ, মেশিন গানের আওয়াজে মন্দিরের ঘন্টা, শঙ্খ ধ্বনি ,  মসজিদের ফজরের আযান, মৌলবি সাহেবের আয়াত, মিলাপ আর শোনা  যায় না;. আশ্চর্য হয়ে ভাবি আজ মানুষ ঈশ্বরকে কিভাবে ভু ল গেল্? প্রতি দিন  এত গ্লাণি, এত মনুষ্যের অপমান, দীনতা , হীনতা, য্ন্ত্রণা , এ ভাবে সত্যি কি বাঁচা যায়? হাতে নিয়ে আমাদের এই বিষাদ, বিপন্ন  জীবন। কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

চাঁদের হাসি

চাঁদের হাসি শিরোনাম   চাঁদের হাসি কবি ঃ     আজিম হোসেন আকাশ আমার ঘরে চাঁদের হাসি সোনামণির মুখে; হীরের দ্যুতির মত আলো ছড়ায় মহা সুখে। কে বলেছে সুখ নাই-রে এই ধরাতে হায়; অবুঝ শিশুর ঐ আদলে দু:খ নিরুপায়। অধিক সুখের মোহে যারা সদাই থাকে অন্ধ; তাদের তরে সুখ আসে না সুখের দুয়ার বন্ধ। অল্পতে খুব তুষ্ট যারা তারাই বেশী সুখী হয়; চাঁদের মত হাসি দিয়ে দু:খটাকে করো জয়। (উৎসর্গ- আমার সোনামণিদের)   কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স