সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

নভেম্বর, ২০১৬ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চল পাগলী পালাই

শিরোনাম : চল পাগলী পালাই  কবিঃ        শ্যামল  সোম বাঁশিওয়ালা হেমন্তে গহীন অরণ্যে পিঁউ কাঁহা পাখি ডাকে সুন্দরবনে চলরে পাগলী আজ শীতার্ত রাতেই আজ রাতেই চল পাগলী পালাই আর কত কাল এ নিঃসঙ্গ কাটাই। জাত বয়স ধর্ম বিস্ফারিত স্বদেশ পরবাসে দুজনে দুজনার  প্রবাসে পরস্পরের  থেকে বিছিন্ন প্রয়াসে। সামাজিক কঠোর শাস্তির খড়্গ এ সালিশী সভায় কোন বক্তব্য না শুনেই গণ প্রহার গাছে বেঁধে প্রেমিকের ক্রোধ প্রেমিকাকে গণধর্ষণ, কিসের প্রতিশোধ প্রতিদিনই প্রতিনিয়ত লাঞ্ছিত গ্লানিময় মানবিকতার বিরুদ্ধেই অমানুষদের নিত্য    প্রতিরোধ  অহংকারের হুংকার  আস্ফালন আধুনিক এই শহরের যান্ত্রিক যাপিত জীবন। প্রতিবেশীর নিঃসহায় নিপীড়িত নিঃসঙ্গ স্পৃহা হীন উদাসীন স্বার্থপর  আত্মীয় স্বজন  এ তো জীবনের প্রহসন, মুক্তির আস্বাদন নিজস্ব  আমাদের পরমাণু শক্তির কোপনলে  ধ্বংসের  আগেই চলরে পাগলী সেই গহিন অরণ্যে  হিমালয়ের গুহায় প্রস্তর যুগে ফিরে আরণ্যক জীবন যাপন করতেই চলরে এবার পাগলী পালাই, এতো আমাদের স্বাধিকার লড়াই। চল যাই সকল মানুষের মিছিলের পাশে শান্তির অগ্রদূত বাংলা কবিতা আশ্বাসে। বাংলা কবিতা আমাদের সঠিক পথের দিশারী,

জলের দহন

শিরোনাম:      জলের দহন কবিঃ              ব্রজকুমার সরকার সেদিন দুপুরে আমরা জলের কাছে গেছি, দেখেছি জলের শরীর, তীব্র রোদে পুড়ে যাচ্ছে জল, আমরাও পুড়ছি তেমনি। সারাদিন ঘুরেছি আমরা দু’জন এই জীর্ণ শহরের অলি গলি; অবশেষে এই প্রান্তভুমে পৌছে দেখি দিগন্ত বিস্তৃত জলের বিস্তার ! তোমাকে কিভাবে ছুঁয়ে দেখবো, কতটা গভীরে লুকিয়ে রেখেছো ফাগুনের ক্ষত- এই ভেবে এসেছি আমরা জলের কিনারে। তুমি অবলীলা ক্রমে নেমে গেছো জলে, পারে বসে আমি দেখছি জলের দহন, রৌদ্র তাপে গলে যাচ্ছে আকাশের নীল... কাঁপছে তোমার প্রতিবিম্ব , ভেঙ্গে যাচ্ছে ভেসে যাচ্ছে দূরে , বেজে যাচ্ছে শীতকার ধ্বনি ! অস্তরাগে পুড়ে যাচ্ছে আমার সমগ্র... জলের দহন কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স