সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জুলাই, ২০১৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কিছু-দীর্ঘশ্বাস

শিরোনাম   কিছু-দীর্ঘশ্বাস কিছু-দীর্ঘশ্বাস কবি  -    সুমন কুমার সাহু আমি যে তোমায় ছুঁয়েছি রাতের আঁধারে মেঘ ভাঙা কান্নার মাঝে বুকের ফাটলে বিদ্যুত ঝিলিকে - ঘোর একাকিত্বে ! তোমাকে পেয়েছি ভোরের আকাশে ঘুম ঘুম চোখে এক আচলা জলে মুখ ধুতে গিয়ে আয়নার সামনে I বিচ্ছেতে কাঁদি কোথা আমি তুমি ভালবাসা বিশ্বাস নির্জনে বসি কান পেতে শুনি আমার ই নিশ্বাস I তুমি-আমি আজ ও স্বপ্নের ফেরি - আর কিছু দীর্ঘশ্বাস I নিজেকে কি কখনো দেখিনি আমি ? হয়তবা ছিলনা অবকাশ ! কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

ঈদ নিয়ে আজিম আকাশ এর দুটি কবিতা

ঈদের খুশি ঈদ নিয়ে আজিম আকাশ এর দুটি কবিতা আজিম আকাশ আজি হর্ষে ঈদ এলো বুঝি ধরায় আমরণ কে আছো তাকে করিবে খুশিতে বরণ; সন্ধ্যাকাশে উঁকি মারা বাঁকা চাঁদের হাসিতে জাগোক হৃদয়ে নব শিহরণ। ফুল-ফল, নদী-নালা, পথ-ঘাট যা কিছু প্রকৃতির আজি দৃশ্যমান; যেন কোন বরেণ্য কবির কবিতায় সবি জাগতিক ধারায় চলমান। কত গুঞ্জন- কত বর্ণাঢ্য ঈদ আয়োজন কত স্বপ্নেরা সঞ্চায়িত ঈদের খুশিতে; কত প্রতিক্ষার পর-কত বাঁধ ভাঙ্গা উচ্ছাসে তুমি এলে এই ধরায় স্বর্ণালী প্রভাতে। দখিণা সমিরণ দোলা দিয়ে যায়- তোমার শুভাগমনে আন্দোলিত মনে; দূর হোক সব মনোবিকার, হিংসা-বিদ্বেষ বুকের পাঁজরে ঈদ গাহে এই শুভ ক্ষণে। এসো প্রগতির ছোয়ায় ডিজিটালরূপে এই বাংলায় নব আয়োজনে-নব উচ্ছাসে; এসো ফিরনি-পায়েশ- সেমাই নিয়ে রমনীর ডাইনিং টেবিলে-বিপুল উল্লাসে। এসো আনন্দের নির্মল বার্তা হাতে নিয়ে কিশোর-কিশোরীর স্বপ্নকে আলোকিত করে; এসো সকলের চলমান দুঃখ ঘোচাতে হৃদয়কুঞ্জবনে আপামর বাংলায় ক্ষণতরে। আজি হর্ষে ঈদ এলো বুঝি ধরায় আমরণ কে আছো তাকে করিবে খুশিতে বরণ। ঈদ আজিম আকাশ দু’টি শব্দের একটি বারতা বছর ঘুরে আসে, দু:খ-বেদনা ভুলে সবাই খুশির জোয়ার

শোক স্মৃতিচারণ

শিরোনাম   শোক স্মৃতিচারণ শোক স্মৃতিচারণ কবি আজিম আকাশ (নন্দিত কথাশিল্পি-হুমায়ূন আহমেদ স্মরণে) কী আর হবে রাশি রাশি ব্লগে দু’চার পংক্তি গদ্য-পদ্যের রাশভারি করে? নাম না জানা কত-শত ই-বুক আর ভুরি ভুরি লিটলমেগ এর তড়িঘড়ি সয়লাব; পারবে কি সৃজনশীলতার মিথ্যে ক্যানভাসে আরেকটি হুমায়ূন সৃজন করতে? যে গেছে সে-তো ধারিত্রীর কোল জুড়ে- রেখে গেছে বুক ফাঁটা আর্তনাদ; সাহিত্যের শিল্পাকাশ, আচ্মকা শূন্যতায়- পাঠক হৃদয় আজ, এক সাগর বিষাদ। পৃথিবীর তাবৎ নিয়ম এমনই প্রিয়জন হারানোর মর্মাহত ব্যথায়, আজ আর ব্যথিত নয় ততটা; ঠিক যেমনটি ছিল এতকাল- শোকাহত মানুষের হদয়ে যতটা। দু’চার সপ্তাহ হাইলাইট করা- কান্নার ঢেউ তুলে নিমিষেই যায় থেমে, সময়ে-অসময়ে মিডিয়ার-  কত না কসরত চলে, ছকে বাঁধা সময়ের দায়বদ্ধতায়; তবুও গোটা দেশবাসীর কাছে শোকবার্তা পাঠাতে মিডিয়া- অশেষ ভূমিকা রাখে নির্দিদ্ধায়। তারপর আপন আপন যাপীত জীবন চলে চক্রাকারে স্ব-নিয়মে, যে গেছে, সে-তো চলে গেছে- পৃথিবী থেকে চির লীন হয়ে; হয়তো পড়বে মনে তাকে, আবার- তার রচিত কোন গ্রন্থের পৃষ্ঠার ভাঁজে ভাঁজে কিংবা বছর ঘুরে কোন এক শোক স্মৃতিচারণে।   কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচ

নারী

শিরোনাম -  নারী কবি - আজিম আকাশ নারী তুষার গলা নিথর সমুদ্রের মত কেবলই নি:সরণ সারাদেহে; স্বপ্নের বিভোরে কামনার স্রোতে বার বার ভেসে যাই- প্রতিরাতে সংগোপণে নি:শব্দে। কেমন করে বিছিয়ে দেয় নারী- সমস্ত অস্তিত্বের কোমল বিছানা; কি নিপূণ কারুকাজে সজ্জিত অঙ্গ বাহুর ভাঁজে লুকানো অজানা রত শিকারীর হয় না মিস নিশানা। প্রেম দিয়ে পারে বিনোদিনী নারী- সব কিছু রন্ধ্রে রন্ধ্রে নিপূন মিলাতে; তবু মনে হয় অলীক তাবৎ স্বর্গসুখ যেন স্বপ্নাক্রান্ত ছোট্ট এই জীবনে- ভাঙ্গা কাঁচ তুলে আনা দু’হাতে। বস্ত্রহীন শরীরে, তৃষিত ঠোঁটের উন্মুক্ততায় আর কত বাসনার সমুদ্রে জোয়ার-ভাটা; হৃদয়ের অবরুদ্ধ দরজা খুলবে- আর কত প্রতিরাতে? যুগল বাহুডোরে নিভৃতে-নির্জনে, নারী দেহ খুঁজবে- আর কত সুখ সম্ভোগে? কোন যাত্রায় হবে শেষ আনমনে! কাব্যগ্রন্থ-নারী (অপ্রকাশিত)  কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

তুমি আসবে

তুমি আসবে শিরোনাম -  তুমি আসবে কবি - শাহরুখ কবীর দূর- বহুদূর হ্রদের উপর দিয়ে উড়ে আসা  নীল প্রজাপতিটা তার রঙ- বেরঙের ডানায় করে বয়ে এসেছিল সুখবর- তুমি আসবে । তারপর ! তারপর তুমি আসবে- আসবে করে কেটে গেছে কত ফাল্গুন, কত  বসন্ত; তবুও মিললোনা তোমার দেখা। আজ দ্যাখো- রক্ত পলাশটা সব রক্ত ঝরিয়ে রিক্ত- শুন্য; এখন সাদা ফুল ঝরে ওটায় । কত শীত পার হয়ে বসন্ত এল- বৃক্ষসব নতুন পোশাক বানিয়ে রেখেছে সেই কবে! পরা কিছুই হলনা তাদের । বরষার কান্নাগুলো সব জমে আছে হিমালয়ের চূড়ায় পাহাড়ের সাথে তাদের প্রেম বুঝি এ জীবনে আর হলোনা ! নীলাম্বরীটার গর্জনে এখন নেই সফেদ ফেনা- সেখানে আজ শুধুই ধু-ধু লবন ! সাদা লবণগুলো নীল জল শুষে হারিয়েছে তাদের স্ববর্ণ । আর আমি- এইত চলে যাচ্ছে দিব্যি ! বহুদিনের আকাটা দাঁড়ি- গোঁফে পয়সা বেঁচে যাচ্ছে বেশ। বাঁচানো পয়সায় নিকোটিনের মজা লুটছি চরম আহ্লাদ- হর্ষে । তবে খানিকটা দুঃখ কি জানো- কার্বন প্রলেপ জমে তোমার আগমনী চিরকুটটা কালচে- মলিন হয়ে গেছে অর্ধেকখানা। তবে পাঠাও না আ’রেকটি নতুন গান- পাখির কবিতা, বেঁচে থাকি আরও কিছু আশায়- তুমি আসবে... তুমি আসবে... তুমি আসবে...   কমেন্ট করতে ভুলবেন না ক

একটি মেয়ে

একটি মেয়ে শিরোনাম   একটি মেয়ে কবি   -  আজিম আকাশ একটি মেয়ে কালো বলে করো না তো হেলা, কালোর মাঝে খুঁজে বেড়াও সৃষ্টি সুখের মেলা। একটি মেয়ে আন্ধা বলে গাল দিও না কভু, সপ্ত আকাশ কেঁপে উঠে নাখোশ হবেন প্রভু। একটি মেয়ে রূপের দিকে হলেও একটু কালো, ভীষণ আবেগ জড়িতে তবু বাসতে পারেন ভালো। একটি মেয়ে সকল গুণের না হোক তত গুণী, ভালবাসা দিয়ে এসো স্বপ্ন তাদের বুনি।  কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

বাংলাদেশ আমার জন্মভুমি

শিরোনাম -  বাংলাদেশ আমার জন্মভুমি বাংলাদেশ আমার জন্মভুমি কবি - মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব সবুজ ধান ক্ষেত মহুয়ার গন্ধ নিঃসীম আকাশ কয়েকটি ধ্রুবতারা পাখিরা করে সন্ধ্যার আয়োজন । অবারিত মেঠো পথ- ঠিক যেন প্রিয়ার অবিনস্ত কুন্তল এক খন্ড কালো মেঘ চোঁখের কাজল । প্রগাঢ় নিকুঞ্জ বিথীকা বাহারি ফুলের পাঁপড়ির দোল উড়ে আসা এক ঝাক সাদা বক আমার জন্মভুমি বাংলাদেশ অবাক স্নিগ্ধের ছায়া ভূমি সবুজের আকরে গাঁথা শ্লোক । বোশেক বেলায় মৌ মৌ মিষ্টি আমের বোল পাগলা হাতি যেন ঝড়ের নাচন ঝাঝালো রোদ মাথার উপর সুউচ্চ পর্বত শেখর ,এক খন্ড সাদা মেঘ চির যৌবনা সুহাসিনী যুবতি কেড়ে নেয় আমার আবেগ । কোকিলের ডাকা ডাকি সুখের আবেশ বাংলাদেশ আমার জন্মভুমি বাংলাদেশ ।। ছল ছল ছল ঢেউয়ের মিছিল একমুঠো শান্তির ঝিল বাশরের সপ্নীল চোঁখে প্রিয়ার দুরু দুরু কম্পণ ; ঝাকড়া বটের ছায়ায় বসে ক্লান্ত দেহের শ্রান্ত মন হলুদ মায়াবি চোঁখ । আশার যোজন সুখ মহাসুখ । খুশির আবেশ বাংলাদেশ আমার জন্মভূমি বাংলাদেশ । হাজারো হরিট টিয়ার পলকের মাঝে টেকনাফ থেকে তেতুলিয়ার মানচিত্র জোনাঁকির ডানায় উড়ে লাল সবুজের পতাকা ঝরে পরে সব দঃখ ফুটে উঠে সুখের আবেশ বাংলাদেশ ।আমার জন্ম

বৃষ্টিস্নাত শব্দেরা

শিরোনাম -  বৃষ্টিস্নাত শব্দেরা বৃষ্টিস্নাত শব্দেরা কবি - আমিন পরবাসী কাল রাতের নির্জনে এক পশলা বৃষ্টি এসেছিলো, নীল অন্ধকার ঘরে, বিনা অনুমতিতেই- ধুয়ে দিয়ে গেছে ধুলোপড়া শব্দগুলোকে। বৃষ্টির মৃদু গুঞ্জনে প্রতিটি শব্দ পেয়েছে স্বচ্ছতা, এতটাই স্বচ্ছ যে, অনায়াসে স্পষ্ট হয়ে উঠেছিলো- পশ্চাতে দাঁড়ানো হিজল তলার ভোর, নোনাধরা নীল পোশাকে পরাধীনতার সুর। কত না মধুরতায় চতুর বিকালের স্রোত বয়ে যায়, যুগলের তত্ত্ব কথায় মৃত্তিকা আবার প্রাণ ফিরে পায়। হঠাৎ করেই শব্দগুলো নড়ে উঠে, ঘরময় শুরু হয় তাদের ছুটোছুটি, মুক্তির দাবিতে প্রকম্পিত করে ঘরের প্রতিটি স্তম্ভ। আমি অনিমেষে তাকিয়ে ছিলাম কিছুক্ষণ- নির্বাক হয়ে "ভালবাসা" নামক শব্দটির দিকে। পেলব কন্ঠে বলেছিলাম, "আমি তো তোকে ভালবেসে তোর ধুলোমাখা শরীর নিয়ে বেঁচে ছিলাম, আজ তুই ও কি মুক্তি চাস?" উৎকর্ণ হয়ে শুনেছিলো আমার অস্পষ্ট ব্যাক্যগুলো, অতঃপর চিৎকার করে বলে উঠে, "কাপুরুষের ভালবাসা! আদৌ কি পেরেছিলে ভালবেসে- আমাকে গুঁজে দিতে কোনো একটি কবিতার ক্ষুদ্র চরনে?"  কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

টাপুর টুপুর বৃষ্টি

শিরোনাম   টাপুর টুপুর বৃষ্টি টাপুর টুপুর বৃষ্টি কবি - আজিম আকাশ টাপুর টুপুর বৃষ্টি পড়ে ঘরের চালে যখন, হাত বাড়িয়ে বৃষ্টি ছুঁতে মধুর লাগে তখন। দুয়ার খুলে সুদূর পানে ছড়ায় যখন আঁখি, স্মৃতির পাতায় দিনের ছবি বন্দি করে রাখি। বাদল দিনে ঘরে বসে থাকতে ভাল লাগে, সপ্ত রঙের স্বপ্নগুলো মনের মাঝে জাগে। সূর্যটাকে যায় না দেখা এমন মধুর বেলায়, সময়গুলো পার হয়ে যায় এমন করে হেলায়।  কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

অন্তর্জ্বলি এ যাত্রায়

শিরোনাম -  অন্তর্জ্বলি   এ যাত্রায় অন্তর্জ্বলি    এ যাত্রায়   কবি -  শ্যামল  সোম অন্তহিন অভিমানে   পুড়ছে মন , সুখ স্মৃতির দহনে   গলছে সুখ ,   নীল বসনা ললনা এই সুখ সায়রে   তোমারিই   আজ ভাসছে মুখ।   এখন এই অলস সকাল   গড়িয়ে ঝরছে   আগুন , বাড়ছে   তাপ ,    সে দিনের   স্পর্শের   গভীরতায়   এই ক্ষণে   এ সন্তারিত   সন্তাপ।   নি র্জনে   একাকী এ সন্তরণে   অতল   জলে   ভাসছে   আমার   শব ,    আনমনা নিঝুম   দুপুরে- ঘুঘু   নিশ্চুপ , থেমে গেছে   পাখীদের. কলরব।   তোমার   শরীরের ঘ্রাণ   এখনও   অম্লান , বহিছে ব্যাকু ল   বাতাসে ,     চুম্বনের    স্বাদ ফেরে   হীমেল হাওয়ায় ,  শীতল   মৃর্ত্যুর ছোঁয়ায়   ভাসে।     পূ র্ণিমায় জ্যো স্নায়   স্নাত সিক্ত বসনে ,  হে প্রেম ! বহুকাল আগে   চলে ,   প্রচ ন্ড ঝরে   ভেঙ্গে গেছে   নী ড় , সহবাসের অতৃপ্ত আকা ঙ্খায় ফিরি জনে     জনে ভেবে তোমারই. শরীর।   শীতার্থ ঝির ঝির   বৃষ্ঠির সাথে , গাছ হতে পাতা   ঝরে যায় , অবসন্ন এই ক্ষনে ,   প্রতিক্ষণে অন্তিম বেঁচে থাকার আশা ; দীর্ঘায়িত   হা-হুতাশ বড় ক্লান্ত এ জীবন। বেলা   শেষে গোধূলী আলোয় , তুমি   একবার শিয়রে এস

সভ্যতার অন্তরালে

শিরোনাম -  সভ্যতার অন্তরালে সভ্যতার অন্তরালে কবি - মোকসেদুল ইসলাম ডাস্টবিনে ছুঁড়ে ফেলা নাগরিক স্মৃতি এখন প্রদর্শিত হয় তোমাদের নগরে , স্বপ্নচুম্বনে বারুদের ধোঁয়ায় ঢেকে যাওয়া লাশের ছবি শোভা পায় বসার ঘরে , তারপরেও তোমরা সভ্যতার মুখোশ পরে বল আমরাই সভ্য। অষ্টাদশী নারীর মাংসল বুকে গেঁথে রাখা স্বপ্ন দেখে তোমাদের ঘুম ভাঙ্গে , সময়ের খাদে সৎকারহীন শিশু ডাস্টবিনে টোঁয়া টোঁয়া শব্দে কেঁদে ওঠে , ক্ষমতার দাপট দেখিয়ে বল বেজন্মা এ শিশুর বেঁচে থাকার অধিকার নেই , তারপরেও নিজেকে সভ্য বলে দাবী করো। সিঁথির সিঁদুর , চওড়া লাল-পেড়ে শাড়ি পরা গ্রাম্য মেয়ের ভান ধরে তোমরা , একদিনের বাঙ্গালী সাজো ইলিশের মাথা খেয়ে , অথচ তোমরা জানোই না শুধুই কাচা মরিচ দিয়ে পান্তা খাওয়া গ্রাম্য মেয়ের , অনন্য শৈল্পিক পদস্পর্শে অনুর্বর ভূমি উর্বর হয়ে ওঠে।   কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

বাউল মন

বাউল মন শিরোনাম -  বাউল মন কবি - সুমন কুমার সাহু মন বাউলে কারে খোঁজে একাকিত্বের নেশার ঘোরে এক তারা মন কেঁদে ওঠে টেরা কোটা ওই বুকের খাঁজে। ধুলায় মরম পথের সাথে ডুবকি তালে ভবঘুরে ভাবের ভাষা স্বপ্ন বাঁধে ব্যাকুল হৃদয় গানের সুরে। দোতারা কে বাজায় প্রাণে দূর দিগন্ত ওই রাঙা পথে মন বাউলে কারে খোঁজে ওই লাল পাহাড়ির দেশে ।। কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

একটি পাখি

একটি পাখি শিরোনাম   একটি পাখি কবি  -  আজিম আকাশ একটি পাখি গাছে ডালে একা বসে কাঁদছিল, তাইনা দেখে খোকন সোনা কী যেন কী ভাবছিল! দৌড়ে গিয়ে খোকন সোনা বাবা-মাকে ডাকছিল, আপন মনে বাবা-মাও পাখিটা-কে দেখছিল। খোকার মনে পাখির তরে অনেক  মায়া জমছিল, আদর তরে তাইতো খোকা পাখিটা-কে ডাকছিল। কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স