সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চলৎ চলৎ

চলৎ চলৎ চলৎ চলৎ আজিম আকাশ চলৎ চলৎ চরণ তব চপলা যখন চন্দ্রালোকে ভরে মন ঐ রূপ দর্শন; দুরু দুরু করে মন শুধু আনচান মিটে না পিয়াস তবুও কিছুতেই শত দর্শনে ঐ অনিন্দ্য চাঁদবদন। চাতক পাখির মত সুদূরে দৃষ্টি রয় তোমার চলন যেন স্মৃতির শ্মশাণ; যেন তোমার চরণ ধূলি হৃদয়ের  কাঙ্খিত কোন চাতাল উঠান। চক্রবত পৃথিবীর মেঠো পথ বাঁকে বেশামাল লাগে তোমার ঠমক; চলনে তোমার কি যে কারুকাজ  বিমোহিত আঁখিতে ইন্দ্রজালের  মত লাগে অজানা-অচেনা চমক। চন্দ্রাংশ, চন্দ্রতাপ, কত চাঁদোয়া  তোমার চরণে খায় লুটোপুটি; যেন আলতা রাঙ্গা দু’টি চরণ চিরকাল আঁধারকে পেরিয়ে কেবলই আলোর পথে ছুটোছুটি। তোমার ক্লান্তিহীন ছুটে চলা  মোর হৃদয়কে করে স্বপ্নাক্রান্ত; চেয়ে দেখ একবার পিছু ফিরে কতটা ব্যাকুল হয়ে অধীর চিত্তে তব প্রেমের তৃষায় কতটা ক্লান্ত। টঙ্গিবাড়ি, মুন্সীগঞ্জ

স্পর্শ দিয়ে যা

স্পর্শ দিয়ে যা ঋষি স্পর্শ দিয়ে যা মন আমি জানি তুই আসবি ফিরে বারংবার হাজারো রুপে আমার কবিতায় শ্রাবন হয়ে। আমি জানি তোকে ,সেই মেয়েটাকে যার ঠোঁটের পাশে তিলটা রুপোলি দরগা ঈশ্বরে অনুরাগ। সেই ফেলে আসা বিকেলের ফাঁকা বাসস্ট্যান্ড বেশ এতটুকু আর কি। . জীবন প্রবাহে অসংখ্য অজানায় যারা ঝরা পাতা তারা ঝরে পরে নোনতা চোখে। চোখ পুড়ে যায় লাল সূর্যের দেশে ঠোঁট পুড়ে যায় অজানা নিরুদ্দেশে। চেনা স্বাদ ,চেনা বিশ্বাস ,হাজার আশ্বাস আমার কবিতার মন আমার কবিতারা তোকে চেনে মৃত্যুর মত , আর আমি তোকে চিনি জীবনের মত। . মন আমি জানি তোকে ফিরতেই হবে আমার শহরের প্রতি নিঃশ্বাসে অটুটু বিশ্বাস। হয়তো দুর্বলতা চেনা কফি সপে আমি জানি তোকে ,সেই মেয়েটাকে। যার প্রতি দৃপ্ত পদচরণ আমার বুকের মাটিতে একলা পলি আমি আর কি বলি আয় জীবন আয় রে স্পর্শ দিয়ে যা।

নতুন দিন

নতুন দিন নতুন দিন   ঋষি  আলসেমিতে শীত শুয়ে সুখের বারান্দায় স্কেলিটনে প্রেম  শুয়ে স্বস্তির আকাঙ্খায় , বসন্ত আকাশে পাখি আজীবন গান গায় সে আসছে ,সে আসবে বলে তাই , জীবিত এই কল্পনায় খোলা দরজায়। সীমিত কিছু ইচ্ছা ঝুরি উবুর করে রাখে আজকের ঋতুরঙ্গে  আজীবন। বদলায় সময় ঘড়ির কাঁটায় তিরচে তীর এঁকে বেঁকে যায়। বুলসায় ,বুলসায় জীবিত প্রকৃতি ঋতুর অপেক্ষায় , সে আসছে ,সে আসবে আবারও তাই। খোলা বারান্দায় এখান থেকে আকাশ দেখা যায় আজকের নীল কাল মুখভার ,বদলায়। তবু বাঁচে প্রকৃতি অপেক্ষায় রোজ ,রোজকার দিনযাপন ,প্রলোভন , কালকের দিনটা নতুন তাই।

নর নারীর বন্ধুতা

নর নারীর বন্ধুতা মূল ; জাপানী কবি ‘আকি’ আচ্ছা ধর যদি আমরা দুজন , প্রেমিক প্রেমিকা হয়ে যাই , এই যে বন্ধুত্ব , তবে কি  উবে যাবে ? অনুবাদ:    পারভেজ সাজ্জাদ এম 

আজাদ বাঙ্গালীর কবিতামালা

কার জন্য আপনি এতো রাত জেগে থাকেন ? ভেবেছেন কি রাত জাগলেই আপনি তাকে পাবেন ? ভাবছেন কি মন পাওয়া এতোটাই ইজি ? ডিজিটাল যুগ মনটা ফেসবুকেই থাকে বিজি । জানেন না চিঠি লিখার দিনটা এখন শেষ ? আপনিতো দেখছি এনালগেই রয়ে গেছেন বেশ ! ফেলে আসেন খাতা - কলম , চলেন পার্কে যাই রেস্টরেন্টে ঢুকে পড়েন পিৎজা চাইনিজ খাই । হলো আমার আক্কেল গুড়ুম কবিতা কি বলে ? এযুগেও আমার এনালগি মন , কবিতা ডিজিটালে ! আজাদ বাঙ্গালীর কবিতামালা  কত সময় কাটিয়েছি কৃষ্ণচূড়ার তলে লম্প ঝম্প ছুটোছুটি দামাল কিশোর দলে । হারিয়ে গেছে কৈশর এখন পিষ্ঠ ব্যস্ত চাকার তলে বুক ভেসে যায় চোখের জলে স্মৃতি মনে হলে । সাগর তার বুক চিরে বলতে পারেকি কখন ? তার বুকে যে লুকায়িত আকাশ ছোয়ার স্বপন । তাইতো সে বারে বারে উপছে ছুড়ে ঢেউ , অধম্য তার এইযে ছোড়া বুজেছি কেউ ? আবার আকাশ স্বপ্ন দেখে সাগর ছুতে হবে তাইতো তার বুক চিরে জল সাগর জলে ফেলে । এভাবেই দুয়ের স্বপ্ন পুরণ স্বপ্নের মে