সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

সাঁঝ বেলায় সখীর সাথে

kobita
সাঁঝ বেলায় সখীর সাথে
শিরোনামসাঁঝ. বেলায় সখীর সাথে
কবি - শ্যামল সোম 

সখী এই সাঁঝ বেলায় এলে, যখন এলো যাওয়ার সময়
এখন ঐ আকাশে আকাশে গোধুলী আলোয়  আলোময়;
 চেয়ে দেখ কত রঙ ! আহাহা আল্লাদে আমার আটখানা
মন, চার জোরা ঘোড়ায় টা না রথ- ট গ ব গি য়ে ছু ট ছে
জোর কদমে, শীতের ছিন্ন শরীর পথের ধুলোয় লুটোয় পায়ে।
তোমার খোঁপায় বাঁধা র ক্ত ক র বী গু চ্ছ, পরণে তোমার লাল
পাড়  বা স ন্তি রঙা শাড়ী, ডাগর দীঘল চোখে কাজল, মীনা ক্ষ !
ঠোঁ টের কোনে সকৌতুক হৃদয় বেঁধা হাসি, হি হি হা হা হা হাসি,
অথচ শ্ব্দ নেই কো ন, কি ন্তু  আমা র কা নে বাজল এসে যেন-।
সখী আহা ! তোমার সাজের এত বাহার, কাঁকন জোড়া নিটোল
সোনার রঙের হাতে,আমি- তোমার পানে চেয়ে ভাবি এখন কে
কার অলংকার, বাজিয়ে নূপুর পায়ে ঝম ঝমিয়ে চললে ঐ রাতের
অভিসারে, ফুল বিছানো পথে প্রদীপ নিয়ে হাতে ওড়নায় মুখ ঢেকে
স্ব প্নে র ন ন্দি নী ! আজ র ঞ্জ নের সাথে মিলন, নীল পাহাড়ের চূড়োয়।
সখী সেই বষার রাতে দূর থেকে ছুঁড়ে দেওয়া তোমর ঐ র ক্ত করবীর
এক টি ফুল আমি কুড়িয়ে নিয়ে, বিশু পাগলে মতো শুনিয়ে ছিলেম
গান - চোখের জলে নামলো জোয়ার" কখন বা " ওগো দুখ জাগানিয়া
তোমায় গান শোনাবো, তাই তো আমায় জাগিয়ে রাখো" একা বসে,
পারঘাটায় নিয়ে হাতে শেষ পারানির ক ড়ি, তোমার ভালোবাসা দান।

কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

প্যারিসের চিঠি

প্যারিসের চিঠি শিরোনাম  : প্যারিসের চিঠি   লতিফুল ইসলাম শিবলী প্রিয় আকাশি, গতকাল ঠিক দুপুরে তোমার চিঠি পয়েছি। খামের উপর নাম ঠিকানা পড়েই চিনতে পেরেছি তোমার হাতের লেখা; ঠিকানা পেলে কিভাবে লেখনি; কতদিন পর ঢাকার চিঠি; তাও তোমার লেখা, ভাবতে পারো আমার অবস্থা?? গতকাল প্যারিসে ঝরেছিলো এ বছরের রেকর্ড ভাঙ্গা তুষারপাত। তামাক ফুরিয়ে গেছে আনতে পারিনি; এই প্রথম আমি অনেকটা সময় নিয়ে ভুলেছিলাম তামাকের গন্ধ। তোমার চিঠিতে পরিবর্তন আর বদলে যাওয়ার সংবাদ; তুমি কষ্ট পেয়ে লিখেছো - রাত্রির ঢাকা এখন নিয়নের স্নিগধতা ছেড়ে নিয়েছে উতকট সোডিয়ামের সজ্জা, আমাদের প্রিয় রমনা রেস্তোরা এখন কালের সাক্ষী, শীতের বইমেলা পরিণত হয়েছে মিনাবাজারে, টি এস সি'র চত্বরে যেন উপ্তপ্ত বৈরুত। বদলে যাওয়া কষ্টের অপর নাম স্বৃতি এখন তাই নিয়ে বুঝি মেতে আছো; এই পরবাসে আমার চোখের সামনেও বদলে যেতে দেখলাম কত সুদুর ইতিহাস- বালির বাধের মতন ভেসে গেল বার্লিন প্রাচীর ... ইংলিস চ্যানেলের তল দিয়ে হুইসেল বাজিয়ে চলছে ট্রেন; ইউরোপের মানচিত্র এখন রুটি হয়ে গেছে, ক্ষিদে পেলেই ছিড়ে ছিড়ে খাও, স্বাধীনতা মানেই যেন উদর পুর্তি...

কবি বিকাশ দাসের এক গুচ্ছ কবিতা সিঁড়ী এবং অন্যান্ন

নির্মল ভালবাসা

শিরোনাম : নির্মল ভালবাসা                      --- হেমন্ত রড্রিক্স  সমুদ্রের অতল গহ্বরে  শেওঁলা গুলো দিনে দিনে বৃদ্ধি পায়,  বুঝে উঠা হয়নি কখন মনের গভীরে বেসামাল ভালবাসা তেমনই দানা বাঁধলো ?  কেরোসিন পিদিম মিটি মিটি আলো দেয় মৃদু মলয় পরশে সে যেন আহ্লাদিত। তোমার মুখাবয়ব আলো আধারে  সে এক ভিন্ন জগত সৃষ্টিতে নিমগ্ন ।  মেঘের গর্জে ওঠাকে ভয় পেওনা  দ্যুতিময় ঘর্ষণের পরক্ষণেই বর্ষিত ধারা । শীতল বায়ু বহে সমান্তরাল । ধুয়ে মুছে শুভ্র সুশীল ধরাতল।  দীনতা, অসৌন্দর্য ক্ষণস্থায়ী দৃশ্যতই  সত্যি প্রেমের গভীরতা অপরিমেয় । বিশ্বাস, সমঝোতা যার মজবুত খুঁটি ।  মরণোত্তর তাজমহল নয়, জীবদ্দশায় হাতে হাত রেখে চলার  অঙ্গীকারই "নির্মল ভালবাসা"।  (সেপ্টেম্বর তিরিশ  সিনসিনিটী  বিমান বন্দর ওহাইও, আমেরিকা  - সকাল নয়টা ।) ( কমেন্ট করতে ভুলবেন না কিন্তু ! নিচে দেখুন কমেন্ট বক্স)